নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহরের বেজপাড়ার আলোচিত আসাদুজ্জামান আসাদ ওরফে বুনো আসাদ হত্যার ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
তবে পুলিশ বলছে, আসামিদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার বাদ জোহর সাদেক দারোগার মোড় মসজিদে নামাজে জানাজা শেষে বেজপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে আসাদকে।
১২ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আসাদুজ্জামান আসাদ। তার বাড়ি শহরের বেজপাড়া বনানী রোডে।
আসাদুজ্জামান আসাদের ছোট ভাই সাইদুর রহমান জানান, গত ৮ নভেম্বর সন্ধ্যারাতে বেজপাড়া সাদেক দারোগার মোড়ে তার ভাইকে ছুরিকাঘাত করে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তাকে অপারেশন করার সময় তিনি মারা যান।
সাইদুর রহমান বলেন, এই ঘটনায় আমি বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছিলাম। এরমধ্যে খাবড়ি হাসানকে জনতা ধরে পুলিশে দিয়েছে। অন্যদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। অন্য আসামিরা হলো আকাশ, চঞ্চল ও বিপ্লব।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম চৌধুরী জানান, আসাদ মারা যাবার মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রূপ নেবে। ওই হামলার ঘটনায় এক সন্ত্রাসীকে অস্ত্রসহ আটক করা হয়েছে। অন্যদের আটকে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।